Pages

Friday, September 10, 2010

উইন্ডোজ এ কিছু ফোল্ডার তৈরী যা সাধারনত করা যায় না

উইন্ডজে এমন কিছু ফোল্ডার এর নাম আছে যে নামে আপনি চাইলেও কোন ফোল্ডার সাধারনত তৈরী করতে পারবেন না। এই ফোল্ডার গুলোকে সাধারানত কিছু ডিফল্ট ফোল্ডার হিসেবে ব্যবহার করা হয়। এই ফোল্ডার গুলোর নাম গুলো হলঃ
CON, PRN, AUX, CLOCK$, NUL, COM1, COM2, COM3, COM4, COM5, COM6, COM7, COM8, COM9, LPT1, LPT2, LPT3, LPT4, LPT5, LPT6, LPT7, LPT8, LPT9

**দেখুন তো চেষ্টা করে এই নামে ফোল্ডার তৈরি করতে পারেন কিনা **
#পারছেন না। তাই না? কারণ
@এগুলো হচ্ছে ডসের রিসার্ভ কি-ওয়ার্ড।
যেমনঃ
CON--CONSOLE
PRN--PRINTER
LPT1--LINE PRINTER 1।

আপনি যখন প্রিন্ট কমান্ড দিলেন তখন উইন্ডোজ আপনার প্রিন্ট ডাটা গুলো টেম্পোরারি PRN নামে একটা ফোল্ডারে জমা রাখে , আপনি যদি PRN নামে একটা ফোল্ডার তৈরি করে তাহলে উইন্ডোজ কনফিউজড হয়ে যাবে কোন ফোল্ডার টা ব্যব হার করবে সে ? এই জন্যে এইসব নামে কোন ফোল্ডার তৈরি করা যায় না।

তবে বিশেষ প্রয়োজনে আপনি কমান্ড প্রমোপ্ট এর মাধ্যমে এই ফোল্ডার গুলো তৈরী বা মুছে ফেলতে পারবেন।

**তবে না করাই ভালো। কারণ এতে করে আপনার সিস্টেম বিভ্রান্ত হয়ে যাবে আর এর ফলে সিস্টেম ফেইল করতেও পারে।**

command prompt খুলুন
টাইপ করুন md \\.\c:\PRN


## ইউএনসি পাথ ব্যবহার করে নতুন একটি রিমোট হোস্ট তৈরি করে সেখানে একটা শেয়ারফোল্ডারে PRN নামের ফোল্ডার তৈরি করা হয়েছে।

আর যদি মুছে ফেলতে চান তবেঃ

command prompt খুলুন
টাইপ করুন rmdir \\.\c:\prn ।

উইন্ডোজ পরিপাটি রাখার টিপস

কমপিউটারকে পরিপাটি রাখা বলতে আমরা অনেকেই সিস্টেমকে ভেতরে ও বাইরে ধূলাবালিমুক্ত, পরিষ্কার ও পরিপাটি রাখা বুঝে থাকলেও আসলে এ লেখায় সিস্টেমকে পরিষ্কার রাখা বলতে অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম, স্বেচ্ছাচারিতাপূর্ণ সেটিং, ভাইরাস ফর্মে ক্ষতিকর কোড ও স্পাইওয়্যারমুক্ত রাখাকে বোঝানো হয়েছে। কমপিউটার সিস্টেমকে পরিষ্কার রাখতে যেসব বিষয়ের দিকে খেয়াল রাখতে হবে এবং যা যা করতে হবে, তা অভিজ্ঞ ব্যবহারকারীরা জানলেও সাধারণ ব্যবহারকারীদের কাছে অজানা।
প্রথম যা করতে হবে

কমপিউটারের মেইনটেনেন্সের যেকোনো কাজ শুরু করার আগে আপনার প্রয়োজনীয় ডাটা ব্যাকআপ করে নিন, যাতে কোনো অবস্থাতে ডাটা হারিয়ে না যায়। এজন্য সেট করুন সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট।

উইন্ডোজ এক্সপিতে সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করার জন্য Start®All Programs® Accessories®System Tools-এ নেভিগেট করে পরিশেষে ক্লিক করুন System Restore-এ। সিস্টেম রিস্টোর পয়েন্ট স্ক্রিনে সিলেক্ট করুন Create a Restore Point। এরপর Next বাটনে ক্লিক করে রিস্টোর পয়েন্টের জন্য একটি নাম এন্টার করুন এবং Create বাটনে ক্লিক করুন। রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি হবার পর ক্লোজ বাটনে ক্লিক করুন।

উইন্ডোজ ভিসতায় Start-এ ক্লিক করে সার্চবারে System Restore টাইপ করুন। এরপর পরবর্তী উইন্ডোতে সিস্টেম রিস্টোরে ক্লিক করে Open System Protection লিঙ্কে ক্লিক করুন। এর ফলে যে উইন্ডো আবির্ভূত হবে, সেখানে Create বাটনে ক্লিক করুন রিস্টোর পয়েন্ট তৈরি করার জন্য। এবার রিস্টোর পয়েন্টের নাম দিয়ে সেভ করুন।



এবার পরিকল্পনা করুন যেসব ফাইল অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম হার্ডডিস্কে পূর্ণ হয়ে সিস্টেমকে ধীর গতিসম্পন্ন করেছে সেগুলো অপসারণ করে উইন্ডোজ সিস্টেমকে অধিকতর গতিশীল করার। এরপর নিশ্চিত করুন, সিস্টেমে যেন কোনো রকম ক্ষতিকর অ্যাপ্লিকেশন রানিং না থাকে এবং অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রাম লোডিং ও উইন্ডোজ আত্তীকরণ প্রোগ্রাম যেন বন্ধ থাকে।

পরিষ্কার করার জন্য যা দরকার

অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম হার্ডডিস্কে যত্রতত্র এমনভাবে থাকে যেন গ্যারেজের ময়লা আবর্জনার সত্মূপ। আমাদের প্রয়োজন পুরনো প্রোগ্রাম ও ফাইল, ফোল্ডার ও অ্যাপ্লিকেশন, প্রোগ্রামের ধ্বংসাবশেষকে ঝেঁটিয়ে পরিষ্কার করা এবং পরিশেষে উইন্ডোজের বিল্ট-ইন টুল ডিফ্র্যাগমেন্টেশন ব্যবহার করে সিস্টেমকে সুবিন্যস্ত করা।

এ উদ্দেশ্য হাসিল করা যায় দু’ভাবে-হয় ম্যানুয়ালি, নয়তো স্পেসিয়ালিস্ট ইউটিলিটি ব্যবহার করে। উইন্ডোজ ব্যবহার করে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রাম যেভাবে অপসারণ করা যায় তা নিচে উপস্থাপন করা হয়েছে :

উইন্ডোজ এক্সপিতে Start®Settings® Control Panel-এ ক্লিক করুন। এরপর Add বা Remove Programs বাটনে ক্লিক করুন। এরপর প্রদর্শিত লিস্ট থেকে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রামসমূহ সিলেক্ট করে Remove বাটনে ক্লিক করুন। উইন্ডোজ ভিসতায় এই টুলটি পাওয়ার জন্য Start®Control Panel-এ ক্লিক করুন। কন্ট্রোল প্যানেলে প্রোগ্রাম হেডারের অন্তর্গত সিলেক্ট করুন Uninstall a Programs। এরপর অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রাম সিলেক্ট করে Uninstall বাটনে ক্লিক করুন রিমুভাল প্রসেস শুরু করার জন্য। লক্ষণীয়, যদি আপনি পিসিকে অন্যদের সাথে শেয়ার করেন, তাহলে এক ইউজার অ্যাকাউন্ট থেকে কোনো অ্যাপ্লিকেশন রিমুভ করলে অন্য সব ইউজার থেকেও তা রিমুভ হবে।



রিমুভাল প্রসেস সম্পন্ন করার জন্য অনেক প্রোগ্রাম পিসি রিস্টার্ট করার জন্য রিকোয়েস্ট করে। তবে যদি অল্প কয়েকটি প্রোগ্রাম রিমুভ করতে হয়, তাহলে ভালো হয় কাঙ্ক্ষিত সব প্রোগ্রাম রিমুভ করার পর সিস্টেম রিস্টার্ট করা।

প্রাসঙ্গিক সব প্রোগ্রাম রিমুভ করার পর পিসি রিস্টার্ট করুন। এরপরের রিমুভ প্রসেসের কাজটি কিছুটা সময়সাপেক্ষ যা বাজে কাজে সময় নষ্ট করার মতো।

পরিষ্কার করা

উইন্ডোজ এক্সপিতে পুরনো প্রোগ্রামের যেকোনো বাকি অংশ অপসারণ করার জন্য প্রথমে My Computer ওপেন করুন। এবার বার মেনু থেকে Tools®Folder Options সিলেক্ট করে মেনু থেকে ভিউ লেবেল করা ট্যাব বেছে নিন। এবার লিস্টে স্ক্রল ডাউন করে ‘Show hidden files and folders’ অপশন সিলেক্ট করা আছে কি না, তা নিশ্চিত করুন। এরপর Apply বাটনে ক্লিক করে OK-তে ক্লিক করুন। আর ভিসতায় এ কাজটি করার জন্য Start®Control Panel-এ ক্লিক করুন। এরপর বামদিকের ‘Classic View’ লিঙ্কে ক্লিক করে Folder Options আইকন বেছে নিন। Folder Options উইন্ডোতে View ট্যাবে ক্লিক করুন এবং ‘Hidden files and folders’ অপশনের অন্তর্গত ‘Show Hidden files and folders’ অপশনে ক্লিক করুন। এবার Apply-তে ক্লিক করে Ok-তে ক্লিক করুন।

যখন সব ফাইল ও ফোল্ডার দৃশ্যমান হবে, তখন C: ড্রাইভ থেকে My Computer-এ ব্রাউজ করুন। ভিসতায় যা শুধু Computer হিসেবে থাকে। এরপর Program Files ফোল্ডার ব্রাউজ করে রিমুভ করা প্রোগ্রামের রয়ে যাওয়া বাকি ফোল্ডারকে ডিলিট করুন। যেসব প্রোগ্রাম আপনার দরকার নেই কেবল সেগুলো নিশ্চিত হয়ে ডিলিট করুন। আর যদি সিদ্ধান্ত নিতে না পারেন, তাহলে এড়িয়ে যাওয়াই বুদ্ধিমানের কাজ হবে। এবার Desktop-এ গিয়ে Recycle Bin আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং সিলেক্ট করুন Empty Recycle Bin। কাজ শেষে কমপিউটার রিস্টার্ট করুন।

এবার আসা যাক, অপ্রয়োজনীয় ফাইল প্রসঙ্গে যা পুঞ্জীভূত হতে থাকে ইন্টারনেট সার্ফিংয়ের সাথে সাথে। এই অপ্রয়োজনীয় ফাইলসমূহ অপসারণ করার জন্য ইন্টারনেট এক্সপ্লোরার ৭-এর Internet Options-এর Tools মেনুতে ক্লিক করতে হবে। এরপর General ট্যাবের Browsing হিস্টোরির অন্তর্গত Delete বাটনে ক্লিক করুন। পরবর্তী উইন্ডোতে Temporary Internet Files-এর অন্তর্গত Delete Files-এ ক্লিক করুন।

ফায়ারফক্স থ্রি ব্যবহারকারীরা মেনু বারের টুলস-এ ক্লিক করে Options-এ ক্লিক করুন। এরপর Options উইন্ডোর Privacy বাটনে ক্লিক করে Private Data-এর অন্তর্গত Settings বাটনে ক্লিক করতে হবে। তারপর Clear Private Date উইন্ডোতে নিশ্চিত করুন Cache and Offline Web Site Data সিলেক্ট করা আছে কি না। পরিশেষে Ok-তে ক্লিক করুন।

উইন্ডোজ টুল ‘ডিস্ক ক্লিনআপ’ অপ্রয়োজনীয় ফাইল শনাক্ত ও অপসারণ করতে পারে। এই টুল টেম্পোরারি উইন্ডোজ ফাইল নিরাপদে রিমুভ করার জন্য বিশেষভাবে সহায়ক ভূমিকা পালন করে। উইন্ডোজ এক্সপিতে ডিস্ক ক্লিনআপ টুল ব্যবহার করে কাজ করতে চাইলে Start® Programs®Accessories®System Tools-এ ক্লিক করে Disk Cleanup-এ ক্লিক করুন। এর ফলে ডিস্ক ক্লিনআপ হিসেব করে দেখবে হার্ডডিস্কে কোন ফাইলটি রয়ে গেছে রিমুভ করার জন্য। ডিস্ক ক্লিনআপের মাধ্যমে অ্যানালাইজ হবার পর Temporary files অপশনে টিক দিয়ে ওকে করুন।

উইন্ডোজ ভিসতায় ডিস্ক ক্লিনার রান করানোর জন্য Start-এ ক্লিক করে টাইপ করুন ‘Clean’ এবং আবির্ভূত লিঙ্কে ক্লিক করুন। যখন Disk Cleaning Options উইন্ডো আবির্ভূত হবে।

ডিফ্র্যাগমেন্টেশন

অপ্রয়োজনীয় ফাইল বা প্রোগ্রাম দূর করার সাথে সাথে সিস্টেমকে ভাইরাসমুক্ত রাখলেই যে সিস্টেম পরিপাটি হয় তা নয়। উপরোল্লিখিত কাজ শেষে সিস্টেমের বাকি ফাইলগুলো সুবিন্যাস্ত করা দরকার। এজন্য উইন্ডোজের ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্ট টুল ব্যবহার করে ডিস্কের ফাইলসমূহ সুবিন্যস্ত করা যায়। উইন্ডোজ এক্সপিতে Start®Programs®Accessories® System Tools-এ ক্লিক করে সবশেষে Disk Defragmenter বেছে নিন। এরপর যে ড্রাইভকে পরিপাটি করতে হবে তা সিলেক্ট করে Defragment বাটনে ক্লিক করলেই ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টেশন প্রক্রিয়া শুরু হবে। ভিসতায় এ কাজটি করার জন্য Start-এ ক্লিক করে Defrag টাইপ করতে হবে। এবার প্রোগ্রাম লিঙ্কে ক্লিক করে ওকেতে ক্লিক করতে হবে যেকোনো User Account Control মেসেজে। ডিস্ক ডিফ্র্যাগমেন্টার উইন্ডোতে আনসিলেক্ট করতে হবে Run on a schedule অপশন এবং সবশেষে Defragment now বাটনে ক্লিক করতে হবে।

এরপর সিস্টেমকে ভাইরাস ও স্পাইওয়্যারমুক্ত করতে হবে। ফলে সব অপ্রয়োজনীয় প্রোগ্রাম ও ফাইল হার্ডডিস্ক থেকে অপসারিত হয়ে সিস্টেমে নতুন সাজে সজ্জিত হবে। হবে অপটিমাম স্পিডসম্বলিত।

সবশেষে অনাকাঙ্ক্ষিত প্রোগ্রাম স্টার্টআপের সময় যাতে লোড হতে না পারে, তার জন্য ব্যবস্থা নিতে হবে। এ কাজটি করার জন্য পিসির স্টার্টআপ প্রসেস সম্পন্ন হবার পর নোটিফিকেশন এরিয়ার প্রোগ্রামগুলোর দিকে খেয়াল করে দেখুন। তবে অবশ্যই ম্যানুয়ালি কোনো অ্যাপ্লিকেশন ওপেন করার আগে। প্রতিটিতে ডান ক্লিক করলে একটি কনটেন্ট মেনু আবির্ভূত হবে যেখানে থাকবে পুরো প্রোগ্রাম ওপেন বা রিস্টোর করার অপশন।

Options বা Preferences মেনু লোকেট করার জন্য ব্যবহার করুন Toolbar মেনু। এটি সাধারণত সফটওয়্যার অন্তর্গত Edit বা Tools মেনুতে থাকে। উদাহরণস্বরূপ এক্সপিতে স্বয়ংক্রিয়ভাবে উইন্ডোজ মেসেঞ্জার স্টার্ট হওয়াকে বন্ধ করা যায়। এজন্য Notification Area-র আইকনে ডান ক্লিক করুন এবং মেনু থেকে Open-এ ক্লিক করুন। এরপর মেনু থেকে Tools-এ ক্লিক করুন এবং Preferences ট্যাবে সুইচ করে Run Windows Messenger When Windows starts অপশন আনটিক করুন যাতে লোড হতে না পারে।
কেমন হল বলবেন

গ্রামীনফোন মোডেমে ব্যালেন্স জানার প্লাগইনস

দেশে ওয়াইম্যাক্স বিপ্লব! ঘটলেও মোবাইল ইন্টারনেটের চাহিদা একটুও কমেনি বরং জিপিআরএস/ এইজ স্বল্প গতির ইন্টারনেট হলেও নেটওয়ার্ক বিস্তৃতি আর সহজলভ্যতার কারনে সাধারন মানুষ মোবাইল ইন্টারনেট সেবার দিকে ঝুকছে। আর মোবাইল অপারেটর গুলোও ইন্টারনেট সেবা প্রদানের জন্য নিত্যনতুন ডিভাইস/ প্যাকেজ বাজারে ছাড়ছে। সেই ধারাবাহিকতায় দেশের সবচাইতে বড় সেলুলার অপারেটর গ্রামীনফোন তাদের ইন্টারনেট পরিসেবা দেওয়ার লক্ষে গ্রামীনফোন মোডেম বাজারজাত করে। ডিভাইস গুলো গ্রামীনফোন মোডেম নামে পরিচিত হলেও এগুলোর নির্মাতা মূলত চীনের Huawei ও ZTE । ZTE মোডেম থেকে Huawei মোডেম গুনগত মান সম্পন্ন হওয়ায় গ্রামীনফোন তাদের বেশির ভাগ মোডেম হুয়াওয়ে থেকে সরবরাহ করেছে। আর বিশ্বব্যাপী কম মূল্যে মান সম্পন্ন ডিভাইস তৈরীর ক্ষেত্রে হুয়াওয়ের সুনাম রয়েছে। গ্রামীনফোন এ পর্যন্ত হুয়াওয়ে থেকে দুইটি মডেলের মোডেম বাজারজাত করে। মডেল দুটি হলোঃ Huawei EG162G এবং Huawei E1550। বর্তমান গ্রাহকরা যারা গ্রামীনফোন নিউ জেনারেশন নামে যে মোডেমটি কিনেছেন সেটি Huawei E1550, নিউ জেনারেশন মোডেম বলা হলেও আধুনিক অনেক ফিচার নিস্ক্রিয় রাখা হয়েছে। তার প্রধান কারন আধুনিক ফিচার সমৃদ্ধ সক্রিয় অবস্থায় কিনতে হলে এর মূল্যমান বেশী হয়ে যায় যা সাধারন মানুষের ক্রয় ক্ষমতার বাইরে। এই মোডেম গুলোতে আধুনিক সকল সুবিধা থাকা সত্ত্বেও স্বল্প মূল্যে সরবরাহ করার কারনে মোডেম গুলোর ভেন্ডর হুয়াওয়ে আধুনিক অনেক ফিচার নিস্ক্রিয় করে রেখেছে। দুটি মোডেমই গুনগত মানসম্পন্ন এবং আধুনিক ফিচার যেমনঃ ইউটিএমএস সাপোর্ট, ফোনকল, ভিডিওকল, কল রেকর্ড, এমএমএস, এসটিকে (সিম টুল কিট), সেল ব্রডকাস্ট, ইউএসএসডি ইনফো, ব্যাকআপ সহ আর অনেক সেবা সমূহ সমর্থন করে। এগুলো সক্রিয় করার জন্য প্রয়োজন ফার্মওয়ার ও ড্যাশবোর্ড পরিবর্তন। কিন্তু তা করতে গেলে ওয়ারেন্টি বাতিল হবে এছাড়া মোডেমটি ক্ষতিগ্রস্থ হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। বেশ কিছুদিন যাবৎ ফার্মওয়ার ও ড্যাশবোর্ড পরিবর্তন না করে কিভাবে আধুনিক সেবাসমূহ সক্রিয় করা যায় তার চেষ্টা করে আসছি। বেশ কিছু সার্ভিস সক্রিয় করতে সমর্থ হয়েছি এবং বাকি গুলোও সক্রিয় করতে সমর্থ হব বলে প্রত্যয় ব্যক্ত করছি। প্রাথমিক ভাবে আমি USSD (Unstructured Supplementary Service Data) সক্রিয় করার প্লাগইনস অবমুক্ত করছি। ইউএসএসডি সার্ভিস সক্রিয় করার প্লাগইনস ব্যাবহারের মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই প্রি-পেইড কার্ড রিচার্জ, ব্যালেন্স জানা, বিভিন্ন প্যাকেজের ব্যাবহারসীমা সহ সকল USSD সার্ভিস সমূহ উপভোগ করতে পারবেন। আর যারা গ্রামীনফোন ইন্টারনেট সিম ব্যাবহার করেন তারাও বেশ উপকৃত হবেন। কেননা এই সংযোগে ইন্টারনেট ব্যাবহার আর ব্যাবহারসীমা জানা ছাড়া আর সব সার্ভিস নিস্ক্রিয় রাখা হয়েছে। তাও আবার জানার জন্য নানা রকম ঝক্কি ঝামেলা পোহাতে হত। এখন তা থেকে মুক্তি পাওয়া যাবে। গ্রামীনফোন থেকে সরবরাহকৃত Huawei EG162G এবং Huawei E1550 দুইটি মোডেমেরই USSD প্লাগইনস আলাদা ভাবে দেওয়া হলো


ছবি

USB করুন Bootable Windows Xp, Windows 7, এবং উবুন্টু, লিনাক্

Windows xp উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট জন্য ২ GB, Windows 7 এর জন্য ৪ জিবি পেনড্রাইভের দরকার হবে।
প্রড থমে আপনার পেনড্রাইভকে NTFS করুন।
Click Start -> Click Run এবার টাইপ করুন Command অথবা keyboard থেকে window+r চাপুন cmd লিখে ইন্টার দিন ।
DOS Window আসবে কমান্ডে লিখুন convert G: /FS:NTFS লিখে ইন্টার দিন।
আমার ড্রাই (G) আপনার পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তা লিখুন হয়ত বা D অথবা অন কিছু । বাঁচ হয়ে গেলো USB ড্রাইভকে NTFS ফরম্যাট।
এখন করুন Bootable Windows Xp, Windows 7, এবং উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট
১. Windows Xp, Windows 7, এবং উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট CD আপনার Computer এর CD রুমে in করান।
২. Click Start -> Click Run এবার টাইপ করুন Command অথবা keyboard থেকে window+r চাপুন cmd লিখে ইন্টার দিন।
৩. DOS Window আসবে কমান্ডে লিখুন Xcopy F:\*.* /s/e/f G:\ লিখে ইন্টার দিন।
এখানে আমার CD রুন ( F: ) আপনার CD রুন ড্রাইভ যেড্রাইভে রয়েছে তাই লিখুন হয়ত বা D অথবা অন কিছু
তেমনি বাবে আমার ড্রাই (G) আপনার পেন ড্রাইভ যে ড্রাইভে রয়েছে তা লিখুন হয়ত বা H অথবা অন কিছু
৪. USB Bootable Windows Xp, Windows 7, এবং উবুন্টু, লিনাক্স মিন্ট তরি করতে বেশি হলে ৬ থকে ১২ মিনিট সময় লাগবে।
এখন আপিন আপনার Computer Restart কের BIOS থেক USB থেক বুট করার জন কনিফগার কের দিন।